डाउनलोड হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এর জীবনী - v1.3.1

डाउनलोड হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এর জীবনী - v1.3.1
Package Name com.neoapps.hsSuhrawardi
Category ,
Latest Version 1.3.1
Get it On Google Play
Update April 07, 2020 (4 years ago)

आपने হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এর জীবনী - v1.3.1, या အျပာစာအုပ္ၿမိဳ႔ေတာ္, GALATEA - Immersive Love, Scary & Chat Stories, Wattpad v9.42.0 APK + MOD (Premium/AD-नि: शुल्क) MOD APK, Friday Night Funkin Guide 2021, Radish — Free Fiction & Chat Stories, Guide For Payback 2 - Battle Sandbox Walkthrough, श्रेणी पुस्तकें और संदर्भ के सबसे अच्छे ऐप्स में से एक के बारे में सुना है।

और निश्चित रूप से आप जानते हैं कि, सभी गेम या एप्लिकेशन सभी फोन के लिए संगत नहीं हैं। गेम या एप्लिकेशन कभी-कभी आपके डिवाइस पर उपलब्ध नहीं होता है, यह सिस्टम के संस्करण पर निर्भर करता है। एंड्रॉइड ऑपरेटिंग सिस्टम, स्क्रीन रिज़ॉल्यूशन, या देश। Google Play एक्सेस की अनुमति देता है। यही कारण है कि APKPanda आपको डाउनलोड करने के लिए Android APK फ़ाइलें प्रदान करता है और इन प्रतिबंधों से चिपकता नहीं है।হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এর জীবনী - v1.3.1 नवीनतम संस्करण 1.3.1, रिलीज की तारीख 2020-04-07 है, और इसका आकार 2.0 MB है।neoapps द्वारा विकसित, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এর জীবনী - v1.3.1 को कम से कम Android 4.4+ Android संस्करण की आवश्यकता होती है। इसलिए यदि आवश्यक हो तो आपको अपना फ़ोन अपडेट करना होगा।

बहुत अधिक लोड, 1000 डाउनलोड के बारे में। यदि आप चाहें तो आप उन ऐप को अपडेट कर सकते हैं जिन्हें आपके एंड्रॉइड डिवाइस पर व्यक्तिगत रूप से डाउनलोड या इंस्टॉल किया गया है। आपके ऐप को अपडेट करने से आप नवीनतम सुविधाओं तक पहुंच प्राप्त कर सकते हैं और एप्लिकेशन सुरक्षा और स्थिरता में सुधार कर सकते हैं।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এর জীবনী - v1.3.1

হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী জন্ম সেপ্টেম্বর ৮, ১৮৯২ মৃত্যু ডিসেম্বর ৫ ১৯৬৩ বিখ্যাত বাঙ্গালী রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী ছিলেন। যুক্তফ্রন্ট গঠনের মূলনেতাদের মধ্যে অন্যতম। গণতান্ত্রিক রীতি ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন, তাই সুধী সমাজ কর্তৃক গণতন্ত্রের মানসপুত্র বলে আখ্যায়িত হন।

প্রারম্ভিক জীবন
বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে তার জন্ম। তিনি ছিলেন বিচারপতি স্যার জাহিদ সোহরাওয়ার্দির কনিষ্ঠ সন্তান। জাহিদ সোহরাওয়ার্দি কলকাতা হাইকোর্টের একজন খ্যাতনামা বিচারক ছিলেন। মা ছিলেন নামকরা উর্দু সাহিত্যিক খুজাস্তা আখতার বানু। আখতার বানুর ভ্রাতা স্যার হাসান সোহরাওয়ার্দী ছিলেন তার মাতুল। তার পরিবারের সদস্যবর্গ তৎকালীন ভারতবর্ষের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের প্রথা অনুসারে উর্দু ভাষা ব্যবহার করতেন। কিন্তু সোহরাওয়ার্দি নিজ উদ্যোগে বাংলা ভাষা শিখেন এবং বাংলার চর্চা করেন। কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসায় শিক্ষাজীবন শুরু করার পর যোগ দেন সেইন্ট জ্যাভিয়ার্স কলেজে। সেখান থেকে বিজ্ঞান বিষয়ে তিনি স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। এরপর তিনি তার মায়ের অনুরোধে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হতে আরবি ভাষা এবং সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯১৩ সালে যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি বিজ্ঞান বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতক অর্জন করেন। এছাড়া এখানে তিনি আইন বিষয়েও পড়াশোনা করেন এবং বিসিএল ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯১৮ সালে গ্রে স ইন হতে বার এট ল ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর ১৯২১ সালে কলকাতায় ফিরে এসে আইন পেশায় নিয়োজিত হন। ১৯২০ সালে তিনি বেগম নেয়াজ ফাতেমাকে বিয়ে করেন। বেগম নেয়াজ ফাতেমা ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্যার আবদুর রহিমের কন্যা।

রাজনৈতিক জীবন(১৯২৪-১৯৪৭)
প্রথমে তিনি যোগ দেন চিত্তরঞ্জন দাসের স্বরাজ পার্টিতে। এটি তখন মূলত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলের অভ্যন্তরে একটি গ্রুপ ছিল। ১৯২৩ এর বেঙ্গল প্যাক্ট স্বাক্ষরে তার যথেষ্ট ভূমিকা ছিল। ১৯২৪ সালে তিনি কলকাতা পৌরসভার ডেপুটি মেয়র নির্বাচিত হন। মেয়র ছিলেন চিত্তরঞ্জন দাস। ১৯২৭ সালে সোহরাওয়ার্দী পদত্যাগ করেন। ১৯২৮ সালে সর্বভারতীয় খিলাফত সম্মেলন এবং সর্বভারতীয় মুসলিম সম্মেলন অনুষ্ঠানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। মুসলমানদের মধ্যে তার ব্যাপক রাজনৈতিক প্রভাব থাকলেও ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত মুসলিম লীগের সাথে তিনি জড়িত হননি। ১৯৩৬ সালের শুরুর দিকে তিনি ইন্ডিপেন্ড্যান্ট মুসলিম পার্টি নামক দল গঠন করেন। ১৯৩৬ এর শেষের দিকে এই দলটি বাংলা প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সাথে একীভূত হয়। এই সুবাদে তিনি বেঙ্গল প্রভিন্সিয়াল মুসলিম লীগ তথা বিপিএমএল এর সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হন। ১৯৪৩ সালের শেষ দিক পর্যন্ত এই পদে ছিলেন। ১৯৪৩ সালে শ্যমা হক মন্ত্রীসভার পদত্যাগের পরে গঠিত খাজা নাজিমুদ্দিনের মন্ত্রীসভায় তিনি একজন প্রভাবশালী সদস্য ছিলেন। খাজা নাজিমুদ্দিনের মন্ত্রীসভায় তিনি শ্রমমন্ত্রী, পৌর সরবরাহ মন্ত্রী ইত্যাদি দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৪৬ এর নির্বাচনে বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের বিপুল বিজয়ে তিনি এবং আবুল হাশিম মূল কৃতিত্বের দাবীদার ছিলেন। ১৯৪৬ সালে বাংলার মূখ্যমন্ত্রী হিসেবে পাকিস্তান আন্দোলনে তিনি ব্যাপক সমর্থন প্রদান করেন।পূর্ব বাংলার মূখ্যমন্ত্রী হিসেবে ১৯৪৬ সালে তিনি পাকিস্তান আন্দোলনের প্রতি তার সমর্থন এবং সহযোগিতা প্রদান করেন। স্বাধীন ভারতবর্ষের ব্যাপারে কেবিনেট মিশন প্ল্যানের বিরুদ্ধে জিন্নাহ ১৯৪৬ সালের আগস্ট ১৬ তারিখে প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবসের ডাক দেন। বাংলায় সোহরাওয়ার্দির প্ররোচনায় এই দিন সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়। মুসলমানদের জন্য আলাদা বাসভূমি পাকিস্তানের দাবীতে এই দিন মুসলমানরা বিক্ষোভ করলে কলকাতায় ব্যাপক হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা বেঁধে যায়। পূর্ব বাংলার নোয়াখালিতে এইদিন বিপুল ধ্বংসযজ্ঞ চলে। সোওহরাওয়ার্দী এসময় তার নীরব ভূমিকার জন্য হিন্দুদের নিকট ব্যাপক সমালোচিত হন। তার উদ্যোগে ১৯৪৬ সালে দিল্লী সম্মেলনে মুসলিম লীগের আইন প্রণেতাদের নিকট লাহোর প্রস্তাবের একটি বিতর্কিত সংশোধনী পেশ করা হয়। এই সংশোধনীতে অখন্ড স্বাধীন বাংলার প্রস্তাবনা ছিল। কিন্তু কলকাতায় হিন্দু মুসলমান রায়টে তার বিতর্কিত ভূমিকার কারণে হিন্দুদের নিকট তার গ্রহণযোগ্যতা কমে যায়। ফলে শরৎচন্দ্র বসু ছাড়া কংগ্রেসের আর কোন নেতা তার অখণ্ড বাংলার ধারণার সাথে একমত ছিলেন না। ১৯৪৭ সালে তিনি বাংলার মূখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে যান। তবে পদত্যাগের পর তিনি সাথে সাথে

মৃত্যু
স্বাস্থ্যগত কারণে ১৯৬৩ সালে দেশের বাইরে যান এবং লেবাননের রাজধানী বৈরুতে অবস্থানকালে ডিসেম্বর, ১৯৬৩ তে তিনি মারা যান। তাঁর মৃত্যু অনেকের কাছে রহস্যমণ্ডিত।

নতুন ফিচারযুক্ত করা হয়েছে এবং বাগ-মুক্ত করা হয়েছে

Show more